Weed-Identification Calaris Xtra Bengali – Weed Management
Your address will show here +12 34 56 78




আপনার আগাছাগুলো চিনে নিন !


  • 	অ্যাক্রাক্নে রেসমোজা

    অ্যাক্রাক্নে রেসমোজা

    বিবরণ অ্যাক্রাক্নে রেসমোজা হচ্ছে ঘাস পরিবারে এশিয়ান, আফ্রিকান ও অস্ট্রেলিয়ান উদ্ভিদের বর্গ। বর্গে এই প্রজাতি সাধারণত গুজ ঘাস হিসেবে পরিচিত। স্থানীয় নাম : সোনেমাভু (কন্নড়), চারে ওয়ালি ঘাস (হিন্দি), নাদিন (পাঞ্জাবি)
  • ব্র্যাকিয়ারিয়া এরুসিফর্মিস

    ব্র্যাকিয়ারিয়া এরুসিফর্মিস

    বিবরণ ব্র্যাকিয়ারিয়া এরুসিফর্মিস হচ্ছে এক ক্ষতিকর আগাছা যা আফ্রিকা, আমেরিকা, এশিয়া, অস্ট্রেলিয়া ও ইউরোপের কিছু অংশের ক্রান্তীয় ও উপ ক্রান্তীয় এলাকায় কৃষি উত্পারদনশীলতায় ফসলের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলে। এটা এক বার্ষিক ঘাস যা এর লাল-বেগুনি পাতার মার্জিন এবং পাতার খোলকের কারণে সহজেই শনাক্ত করা যায়। স্থানীয় নাম: হাঞ্চি হরক হুল্লু (কন্নড়), ডোমকালু গড্ডি (তেলুগু), পালা পুল (তামিল), শিম্পি (মারাঠি), কালিয়ু (গুজরাতি),নাদিন (পাঞ্জাবি), পরা ঘাস (বাংলা), ক্রেব ঘাস/পরা ঘাস (হিন্দি)
  • ব্র্যাকিয়ারিয়া রেপ্টান্স

    ব্র্যাকিয়ারিয়া রেপ্টান্স

    বিবরণ ব্র্যাকিয়ারিয়া রেপ্টান্স হচ্ছে এশিয়া, আফ্রিকা, অস্ট্রেলিয়া, দক্ষিণ ইউরোপ,আমেরিকা, ভারত ও বিভিন্ন দ্বীপের ক্রান্তীয় ও উপক্রান্তীয় অঞ্চলের বাসিন্দা একছোট বার্ষিক আগাছা।এটা এক বর্ষজীবি বা বার্ষিক ঘাস, সাধারণত বহু-শাখাযুক্ত, ডগার দিকে লতার মতো নোয়ানো এবং পর্বগ্রন্থি থেকে শিকড় বেরোয়। এই আগাছার উত্পোত্তি আফ্রিকায় এবং মধ্য প্রাচ্য, ভারতীয় ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ান উপমহাদেশের ক্রান্তীয় অঞ্চল, চীন, ফিলিপাইন্স, অস্ট্রেলিয়া, ইন্দোনেশিয়া আর প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপসমূহে পৌঁছে গেছে। স্থানীয় নাম : পোরে হুল্লু (কন্নড়),নন্দুকাল পুল (তামিল), নাদিন (পাঞ্জাবি),ওয়াঘনাখি (মারাঠি), কালিয়ু (গুজরাতি), ক্রেব ঘাস/পরা ঘাস (হিন্দি),পরা ঘাস (বাংলা), এডুরুয়াকুলা গড্ডি (তেলুগু)
  • ব্র্যাকিয়ারিয়া রমোসা

    ব্র্যাকিয়ারিয়া রমোসা

    বিবরণ ব্র্যাকিয়ারিয়া রমোসা পিয়োর স্ট্যান্ড্স-এ চাষ করা হয়। এগুলো উঁচু জমির ধান আর কিছু জোয়ারের সঙ্গে বৈচিত্র্যপূর্ণ কৃষি-পরিবেশে বেড়ে ওঠে বলে দেখা গেছে। এটা লতানে, পর্বগ্রন্থি গ্ল্যাবরাস বা নরম রোঁয়াযুক্ত। স্থানীয় নাম : বেন্নে আক্কি হুল্লু (কন্নড়),অন্ড কোরা (তেলুগু),নাদিন (পাঞ্জাবি), নন্দুকাল পুল (তামিল), ওয়াঘনাখি (মারাঠি),কালিয়ু (গুজরাতি), ক্রেব ঘাস/পরা ঘাস (হিন্দি),চেচুর(বাংলা)
  • ড্যাক্টাইলোক্টেনিয়াম এজিপ্টিয়াম

    ড্যাক্টাইলোক্টেনিয়াম এজিপ্টিয়াম

    বিবরণ ড্যাক্টাইলোক্টেনিয়াম এজিপ্টিয়াম আফ্রিকার বাসিন্দা পোয়াসি পরিবারের সদস্য তবে প্রাকৃতিকভাবে বিশ্ব-ব্যাপী। গাছটি বেশীরভাগ ভারী জমিতে স্যাঁতসেঁতে জায়গায় জন্মায়। এটা সরু থেকে মাঝারি ধরনের দৃঢ়, ছড়িয়ে পড়া বার্ষিক আগাছা, শক্ত কাণ্ড সহ যা বাঁকানো যায় এবং নীচের পর্বগ্রন্থিগুলিতে শিকড়। স্থানীয় নাম: কোনানা তালে হুল্লু (কন্নড়),নক্ষত্র গড্ডি/গানুকা গড্ডি (তেলুগু),কাকাকল পুল (তামিল),হরকীন (মারাঠি),মাকদা (পাঞ্জাবি),মাকদা/সওয়াই (হিন্দি),চোকাদিয়ু (গুজরাতি),মকর জেল (বাংলা)
  • ডিজিটারিয়া স্যাংগুইনালিস

    ডিজিটারিয়া স্যাংগুইনালিস

    বিবরণ ডিজিটারিয়া স্যাংগুইনালিস জেনাস ডিজিটারিয়ার এক বেশি-পরিচিত প্রজাতি এবং সেটা প্রায় সারা পৃথিবী জুড়ে সাধারণ আগাছা হিসেবে পরিচিত। এটা পশুখাদ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয় এবং বীজগুলি ভোজ্য আর জার্মানি ও বিশেষত পোলান্ডে শস্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে, যেখানে কখনো কখনো এটা চাষ করা হয়। এর ফলে এটা পোলিশ জোয়ার নাম অর্জন করেছে। স্থানীয় নাম : হোমবলে হুল্লু (কন্নড়),আরিসি পুল (তামিল),টোকারি (বাংলা),ওয়াঘনাখি(মারাঠি), বুর্শ ঘাস/চিনইয়ারি (হিন্দি), নাদিন (পাঞ্জাবি),আরোতরো (গুজরাতি), চিপ্পারা গড্ডি (তেলুগু)
  • ডিনেব্রা অ্যারাবিকা

    ডিনেব্রা অ্যারাবিকা

    বিবরণ ডিনেব্রা অ্যারাবিকা হচ্ছে এক হালকাভাবে গুচ্ছবদ্ধ ঘাস যার ডাঁটা এক মিটার পর্যন্ত উঁচু হয় সেনেগাল ও নাইজেরিয়ায় ভেজা ও আর্দ্র বা শুষ্ক অবস্থানে এবং সম্প্রসারিত হয় ক্রান্তীয় আফ্রিকা জুড়ে আর পূর্বদিকে মিশর ও ইরাকের মাধ্যমে ভারতে। এই ঘাস সমস্ত অঞ্চলে চাষ-করা জমিতে এক সাধারণ আগাছা। স্থানীয় নাম : নরি বালদা হুল্লু (কন্নড়), কোংকা নক্কা/গুণ্টা নক্কা গড্ডি (তেলুগু), ইনজি পুল (তামিল), লোন্যা (মারাঠি), খারায়ু (হিন্দি), নাদিন (পাঞ্জাবি), খারায়ু (গুজরাতি), জল গেঠে(বাংলা)
  • একিনোক্লোয়া কলোনা

    একিনোক্লোয়া কলোনা

    বিবরণ একিনোক্লোয়া কলোনা এক বার্ষিক ঘাস। এটা 60 টিরও বেশি দেশে বহু গ্রীষ্মকালীন ফসল ও শাকসবজিতে বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ানক আগাছা ঘাস হিসেবে পরিচিত। ওয়েস্ট ইন্ডিজে, এটা প্রথম কিউবাতে প্রকাশিত হয় 1814 সালে। এটা এক ধরনের বুনো ঘাস যা ক্রান্তীয় এশিয়া থেকে উদ্ভূত। স্থানীয় নাম: কাডু হরকা(কন্নড়), ওথাগড্ডি/ডোংগা ভরি(তেলুগু), সামো (গুজরাতি), কুডুরাইভলি (তামিল), পখড় (মারাঠি), সামক বাসাওয়ান (হিন্দি),সোয়াংকি (পাঞ্জাবি),পাহাড়ি শামা বা গেটে শামা(বাংলা)
  • একিনোক্লোয়া ক্রাস গাল্লি

    একিনোক্লোয়া ক্রাস গাল্লি

    বিবরণ একিনোক্লোয়া ক্রাস-গাল্লি ক্রান্তীয় এশিয়া থেকে উদ্ভূত যা আগে প্যানিকাম ঘাসের একটা প্রকার হিসেবে শ্রেণিভুক্ত হয়েছিল। এর উন্নত বায়োলজি আর পরিবেশে দারুণভাবে মানিয়ে নেওয়ার কারণে এটা বিশ্বে সবচেয়ে ক্ষতিকর আগাছার অন্যতম। এটা বিভিন্ন দেশে যথেষ্ট ছড়িয়ে আছে, বহুরকম ফসল তন্ত্রে অধ্যুষিত হয়ে। স্থানীয় নাম : সিম্পাগনা হুল্লু(কন্নড়), পেড্ডা উইন্ডু(তেলুগু), গাভাট (মারাঠি), নেলমেরাত্তি (তামিল), সমক (হিন্দি), সমো (গুজরাতি), সাওয়াংক (পাঞ্জাবি),সাওয়া বা সাওয়াংক (হিন্দি), দেশীশামা(বাংলা)
  • এলেউসিনে ইন্ডিকা

    এলেউসিনে ইন্ডিকা

    বিবরণ এলেউসিনে ইন্ডিকা ভারতীয় গুজ ঘাস, ইয়ার্ড ঘাস, গুজ ঘাস, ওয়ারঘাস বা ক্রোফুট ঘাস পোয়াসি পরিবারে ঘাসের এক প্রজাতি। এটা প্রায় 50 ডিগ্রি অক্ষাংশে বিশ্বের অপেক্ষাকৃত উষ্ণ এলাকা জুড়ে বন্টিত এক ছোট আকারের বার্ষিক ঘাস। এটা কিছু কিছু এলাকায় আক্রমণাত্মক প্রজাতির। স্থানীয় নাম : হক্কি কালিনা হুল্লু(কন্নড়), তিপ্পা রাগি(তেলুগু, তামিল), রন্নচানি (মারাঠি), চোখালিউ (গুজরাতি), কোদো(হিন্দি), বিন্না চালা/চাপড়া ঘাস(বাংলা)
  • এরাগ্রস্টিস টেনেলা

    এরাগ্রস্টিস টেনেলা

    বিবরণ এরাগ্রস্টিস টেনেলা এক ছোট ঘন থোকা যুক্ত বার্ষিক ঘাস যা বিভিন্ন আকারের হয় তবে সাধারণত 50 সেমি’র বেশি উঁচু হয় না। এক পলকা থোকা যুক্ত বার্ষিক ঘাস বর্জ্য জমা হওয়া জায়গায়, রাস্তার ধারে এবং চাষ করা জমিতে সেনেগাল থেকে পশ্চিম ক্যামেরুনের সব স্থানে আর ক্রান্তীয় আফ্রিকা ও ক্রান্তীয় এশিয়ায় সব স্থানে গজায়। স্থানীয় নাম: চিন্না গরিকা গড্ডি(তেলুগু), চিমন চারা (মারাঠি), কবুতর দানা, চিড়িয়া দানা (হিন্দি), ভুমশি(গুজরাতি), সাদা ফুলকা(বাংলা), কবুতর দানা (পাঞ্জাবি)
  • লেপ্টোক্লোয়া চিনেনসিস

    লেপ্টোক্লোয়া চিনেনসিস

    বিবরণ লেপ্টোক্লোয়া চিনেনসিস এক সাধারণ ধানের আগাছা। এটা অস্ট্রেলিয়াতে একচেটিয়া নয় বরং নিউ সাউথ ওয়েল্স, কুইন্সল্যন্ড ও ভারতে দেখা যায়। এই বিচিত্র আগাছার উপস্থিতি সম্ভবত অ-ইউরোপীয় দেশগুলি, হয়তো দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া, শ্রীলঙ্কা, ভারত, চীন, অস্ট্রেলিয়া ও দক্ষিণ আফ্রিকার মতো কয়েকটি উপক্রান্তীয় এলাকা থকে আকস্মিকভাবে বীজ প্রবর্তনের কারণে। এটা জলীয় ও অর্ধ-জলীয় পরিবেশের এক শক্ত থোকা যুক্ত বার্ষিক ঘাস এবং আক্রমণাত্মক বলে পরিচিত। স্থানীয় নাম: পুচিকাপুল্লালা গড্ডি(তেলুগু), ফুল জাঢু (হিন্দি, পাঞ্জাবি),চোর কাঁটা (বাংলা), সীলাইপুল (তামিল)
  • রটবোয়েলিয়া কোচিনচিনেনসিস

    রটবোয়েলিয়া কোচিনচিনেনসিস

    বিবরণ রটবোয়েলিয়া কোচিনচিনেনসিস এক অ-দেশজ, উষ্ণ-মরশুমের, বার্ষিক ঘাস যা 1920 নাগাদ মিয়ামি, ফ্লোরিডায় প্রবর্তিত হয়েছিল। এটা এক ফেডারাল ক্ষতিকর আগাছা। এটা প্রচুর কর্ষিত ঘাস এবং সারিবদ্ধ ফসল, তৃণভূমি ও রাস্তার ধার জুড়ে অত্যন্ত প্রতিযোগিতামূলক ভাবে বেড়ে উঠতে পারে। এই ঘাস আমেরিকা, আফ্রিকা, এশিয়া ও ওশানিয়ার 30টির বেশি উষ্ণ-আবহাওয়ার দেশে পাওয়া যায়। এটা স্যাঁতসেঁতে ভেদ্য হেভি-টেক্সচার্ড জমিতে বেশি করে বেড়ে ওঠে। স্থানীয় নাম : মুল্লু সজ্জে (কন্নড়), কোন্ডা পুনুকু (তেলুগু), সুনাইপুল (তামিল),বারু (হিন্দি), ফগ ঘাস (বাংলা)
  • সেটারিয়া ভিরিডিস

    সেটারিয়া ভিরিডিস

    বিবরণ সেটারিয়া ভিরিডিস ইউরেশিয়াতে দেশজ তবে এক প্রবর্তিত প্রজাতি হিসেবে প্রায় সব মহাদেশেই উপস্থিত। এটা এক শক্ত ধরনের ঘাস যা বহু প্রকারের নাগরিক কর্ষিত ও উপদ্রুত বসতিতে উত্পথন্ন হয়, যার মধ্যে রয়েছে ফাঁকা জমি, রাস্তার পাশে হাঁটার জমি, রেলরাস্তা, লন এবং খেতের প্রান্তসমূহ। এটা ফক্সটেইল জোয়ার ফসলের বন্য পূর্বসূরি। স্থানীয় নাম : হানাজি (কন্নড়), চিগিরিন্টা গড্ডি (তেলুগু), তিনাই (তামিল), চিকটা (মারাঠি), খুট্টা ঘাস (পাঞ্জাবি), কুটারা গ্রাস (গুজরাতি), কাঁটে ওয়ালি ঘাস/চিপকনে ওয়ালা খুট্টা (হিন্দি), কাহন (বাংলা)
  • অ্যাকালাইফা ইন্ডিকা

    অ্যাকালাইফা ইন্ডিকা

    বিবরণ অ্যাকালাইফা ইন্ডিকা এক লতাপাতার মতো বার্ষিক উদ্ভিদ যার ছোট ছোট ফুলের চারপাশে পেয়ালা-আকারের ইনভলুক্রেস সহ কাশফুলের মতো পুষ্পবিন্যাস রয়েছে। এর প্রধান পরিচয় হচ্ছে এর বিভিন্ন মেডিসিনাল ব্যবহারের জন্য এর শিকড় পোষা বিড়ালদের কাছে আকর্ষক। এটা সমস্ত ক্রান্তীয় অঞ্চল জুড়ে জন্মায়। স্থানীয় নাম : কুপ্পি গিডা (কন্নড়), কুপিচেট্টু/মুরিপিন্ডি আকু (তেলুগু),কুপ্পাইমেনি (তামিল), কুপ্পি(মারাঠি), ফুলকিয়া (গুজরাতি), ফুলকিয়া (হিন্দি), মুক্তা ঝুরি/ শ্বেত বসন্ত (বাংলা)
  • অ্যাকিরান্থেস অ্যাস্পেরা

    অ্যাকিরান্থেস অ্যাস্পেরা

    বিবরণ অ্যাকিরান্থেস অ্যাস্পেরা আমরান্তাসিয়ে পরিবারভুক্ত এক গাছের প্রজাতি। এটা সমস্ত ক্রান্তীয় বিশ্ব জুড়ে বিস্তৃত। এটা বহু জায়গায় এক প্রবর্তিত প্রজাতি এবং সাধারণ আগাছা হিসেবে জন্মায় বলে দেখা যায়। কোনো কোনো এলাকায় এটা এক আক্রমণাত্মক প্রজাতি যার মধ্যে রয়েছে প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপপুঞ্জের বাতাবরণ। স্থানীয় নাম: উত্তরনি(কন্নড়), নাঈ উরুভি (তামিল), আঘাডা (মারাঠি), লাটাজিরা (হিন্দি), অন্ধেদো (গুজরাতি), আপাং (বাংলা), উত্তরনি (তেলুগু), চিরচিতা (পাঞ্জাবি)
  • অ্যাম্পেলামাস অ্যালবিডাস

    অ্যাম্পেলামাস অ্যালবিডাস

    বিবরণ অ্যাম্পেলামাস অ্যালবিডাস এক লতানে বর্ষজীবী আগাছা যা পূর্ব ও কেন্দ্রীয় ইউ.এস. রাজ্যগুলি, ওণ্টারিয়ো আর ভারতের স্থানীয়। এটা বড় প্রজাপতি আর মিল্কউইড টাস্ক মথ শুঁয়োপোকার শূক্রকীট সংক্রান্ত খাদ্য। এটা স্পর্শ করলে চোখে জ্বালা হতে পারে এবং খেয়ে ফেললে আপনার হৃত্স্পটন্দন থামিয়ে দিতে পারে। এটা পশুখাদ্যের ক্ষেত্রে বিশেষ করে সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। স্থানীয় নাম : সম্বরা গাড্ডে (কন্নড়), তেলাকুচ (বাংলা)
  • অল্টারন্যানথেরা সেসিলিস

    অল্টারন্যানথেরা সেসিলিস

    বিবরণ অল্টারন্যানথেরা সেসিলিস বেশ কয়েকটা সাধারণ নামে পরিচিত, সেসাইল জয়-উইড এবং ডোয়ার্ফ কপারলিফ। এটা বিশেষ করে শ্রীলঙ্কা আর কয়েকটা এশিয়ার দেশে সবজি হিসেবে ব্যবহৃত হয়। প্রাচীন বিশ্বের সমস্ত ক্রান্তীয় ও উপক্রান্তীয় অঞ্চল জুড়ে এই গাছ জন্মায়। এটা ইউনাইটেড স্টেটসের দক্ষিণ অংশে প্রবর্তিত হয়েছে এবং এর মূল কেন্দ্রীয় ও দক্ষিণ আমেরিকায় অনিশ্চিত। স্থানীয় নাম : হন্না গন্নে সোপ্পু(কন্নড়), পোন্নাগান্টি আকু(তেলুগু), মূল পোন্ননগানি (তামিল), রেশিমকাটা (মারাঠি), গুড়াই সাগ (হিন্দি),পানি ওয়ালি বুট্টি (পাঞ্জাবি), ফুলুয়ু (গুজরাতি), মালঞ্চ শাক(বাংলা)
  • অল্টারন্যানথেরা ফিলোক্সেরয়েড্স

    অল্টারন্যানথেরা ফিলোক্সেরয়েড্স

    বিবরণ অল্টারন্যানথেরা ফিলোক্সেরয়েড্স দক্ষিণ আমেরিকার নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলের এক স্থানীয় প্রজাতি যার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত আর্জেন্টিনা, ব্রাজিল, পারাগুয়ে আর উরুগুয়ে। এর ভৌগলিক রেঞ্জ একদা শুধু দক্ষিণ আমেরিকার পারানা নদী অঞ্চল কভার করত, তবে তারপর এটা 30 টিরও বেশি দেশ কভার করার জন্য সম্প্রসারিত হয়েছে, যেমন ইউনাইটেড স্টেটস, নিউজিল্যান্ড, চীন, ভারত এবং আরো অনেকগুলি। স্থানীয় নাম: মির্জা মুল্লু(কন্নড়), মূল পোন্ননগানি (তামিল), গুড়াই সাগ (হিন্দি), পানি ওয়ালি বুট্টি (পাঞ্জাবি), খাখি/ফুলুয় (গুজরাতি),মালঞ্চ শাক(বাংলা)
  • অ্যামারান্থাস ভিরিডিস

    অ্যামারান্থাস ভিরিডিস

    বিবরণ অ্যামারান্থাস ভিরিডিস গোড়া থেকে উদ্ভূত হালকা সবুজ রঙের খাড়া কাণ্ড সহ এক বার্ষিক আগাছা। গাছটির অল্প কয়েকটা ডাল আর ছোট সবুজ ফুল সহ প্রান্তে অনেক পাতা রয়েছে। কয়েকটি দেশে এটা সবজি হিসেবে খাওয়া হয়। এটা অ্যান্টিভাইরাল ও অ্যান্টিক্যান্সার বৈশিষ্ট্য এবং অ্যান্টিনোসিসেপ্টিভ তত্পওরতা প্রদর্শন করে বলে রিপোর্ট পাওয়া গেছে। স্থানীয় নাম : কেরে সোপ্পু(কন্নড়), চিলাকতোটাকুরা (তেলুগু), জংলি চোলাগ (হিন্দি), কুপ্পাই কীরাই(তামিল), মথ/তান্ডুলজা (মারাঠি), জংলি চোলাই (পাঞ্জাবি), তান্ডালজো(গুজরাতি), কাঁটা নটে (বাংলা)
  • অ্যামারান্থাস স্পিনোসাস

    অ্যামারান্থাস স্পিনোসাস

    বিবরণ অ্যামারান্থাস স্পিনোসাস যা সাধারণভাবে স্পাইনি অ্যামারান্থ, স্পাইনি পিগউড, প্রিকলি অ্যামারান্থ বা থর্নি অ্যামারান্থ হিসেবে পরিচিত, ক্রান্তীয় আমেরিকার এক স্থানীয় গাছ, তবে অধিকাংশ মহাদেশে প্রবর্তিত প্রজাতি হিসেবে উপস্থিত রয়েছে এবং কখনো কখনো এক ক্ষতিকর আগাছা। স্থানীয় নাম : রাজাগিরি সোপ্পু(কন্নড়), এরামুলুগোরান্টা (তেলুগু), মূল কীরাই(তামিল), কেটেমেথ (মারাঠি), জংলি চোলাই (হিন্দি), জংলি চোলাই (পাঞ্জাবি), তান্ডালজো(গুজরাতি), বন নটে শাক(বাংলা)
  • আর্জেমোন মেক্সিকানা

    আর্জেমোন মেক্সিকানা

    বিবরণ আর্জেমোন মেক্সিকানা অত্যন্ত শক্ত প্রথম প্রজাতির উদ্ভিদ, এটা খরা ও খারাপ জমিতেও সহনশীল, কখনো কখনো নতুন কাটা রাস্তা বা তার কিনারে একমাত্র কাভার হয়। এর উজ্জ্বল হলুদ নির্যাস রয়েছে। চারণভূমির পশুদের পক্ষে এটা বিষাক্ত, তবে এটা বহু মানুষ ওষুধ হিসেবে ব্যবহার করে আসছে যার মধ্যে রয়েছে এর স্থানীয় এলাকায় বসবাসকারীগণ আর সেই সঙ্গে পশ্চিম ইউএস, মেক্সিকোর অংশবিশেষ এবং ভারতের বহু অংশের স্থানীয়রা। স্থানীয় নাম : দাতুরা গিডা(কন্নড়), ব্রহ্মডান্ডি(তেলুগু), কুরুক্কু (তামিল), পিওয়ালা ধোতরা (মারাঠি), সত্যনাশী(পাঞ্জাবি), জাতা ফল (বাংলা), কটেলি সত্যনাশী (হিন্দি), দারুদি/ সত্যনাশী (গুজরাতি)
  • বোয়েরহাভিয়া ইরেক্টা

    বোয়েরহাভিয়া ইরেক্টা

    বিবরণ বোয়েরহাভিয়া ইরেক্টা ইউনাইটেড স্টেটস, মেক্সিকো, কেন্দ্রীয় আমেরিকা ও পশ্চিমি দক্ষিণ আমেরিকার স্থানীয় উদ্ভিদ তবে এখন ক্রান্তীয় ও উপক্রান্তীয় অঞ্চলে বিশ্বের সর্বত্রই লভ্য। আফ্রিকায় এটা পশ্চিম আফ্রিকা থেকে পূর্বদিকে সোমালিয়া আর নীচে দক্ষিণ আফ্রিকায় ছড়িয়ে রয়েছে। এশিয়াতে, এটা ভারত, জাভা, মালয়েশিয়া ও চীনে গজায়। স্থানীয় নাম: মুক্কুরাত্তাই (তামিল), পান্ধারি পুনর্নবা (মারাঠি), শ্বেতা (হিন্দি), পাহাড়ি পুনর্নবা (বাংলা)
  • ক্যাসিয়া টোরা

    ক্যাসিয়া টোরা

    বিবরণ ক্যাসিয়া টোরা লতাপাতায় ভরা এক বার্ষিক আগাছা। এই উদ্ভিদ 30-90 সেমি. লম্বা হয় এবং এতে পাখির পালকের মতো পাতা থাকে, বেশিরভাগেরই তিনটে বিপরীত জোড়া থাকে যেগুলো গোল ডগা সহ অবোভেট আকারের। পাতাগুলো লম্বা ধরনের, কোচি বোঁটায় পাতার নির্দিষ্ট গন্ধ থাকে। স্থানীয় নাম : নই শেংগা(কন্নড়), পেড্ডা কাসিন্দা(তেলুগু), টগরাই (তামিল), টরোটা(মারাঠি), জংলি ডাল (হিন্দি), ডাল ওয়ালি ভূট্টি(পাঞ্জাবি), কুনভাদিয়ো (গুজরাতি), চাকুন্ডা(বাংলা)
  • ক্যাথারান্থাস পুসিলাস

    ক্যাথারান্থাস পুসিলাস

    বিবরণ ক্যাথারান্থাস পুসিলাস ক্ষুদ্র চিরহরিত্‍ লতা, ছোট খাড়া বার্ষিক আগাছা, ভারতের স্থানীয়। এর গোড়া থেকেই কয়েকটা চৌকোনো ডাল ছড়িয়ে পড়ে। পাতাগুলো বিপরীতভাবে সাজানো, খসখসে প্রান্ত সহ বর্শা-আকৃতির। পাতার গোড়া সরু হয়ে ক্ষুদ্র কাণ্ডে মেশে। সম্পূর্ণ উদ্ভিদেই দুধের মতো রস রয়েছে। ছোট সাদা, চিরহরিত্‍ লতার মতো ফুল এককভাবে বা জোড়ায় দেখা দেয় উপরের দিকে পাতা ও কাণ্ডের কৌণিক দূরত্বে। স্থানীয় নাম : অগ্নি-শিখা(তেলুগু), শঙ্খফুলি/মিলগাই পুডু (তামিল), সংকফি(মারাঠি), সাদাফুলি (হিন্দি), নয়নতার(বাংলা)
  • সেলোসিয়া আর্জেন্টিয়া

    সেলোসিয়া আর্জেন্টিয়া

    বিবরণ সেলোসিয়া আর্জেন্টিয়া রেখাঙ্কিত বা বল্লমের আকারের পাতা সহ এক খাড়া গ্ল্যাবরাস বার্ষিক। ফুল লম্বা ডাঁটার ডগায় সাধারণত সাদা বা গোলাপি। এইসব উদ্ভিদ যেহেতু ক্রান্তীয় মূলের, এগুলো সম্পূর্ণ সূর্যালোকে সবচেয়ে ভালোভাবে গজায় এবং উত্তম নালাযুক্ত এলাকায় রাখা উচিত। ফুলের মাথা 8 সপ্তাহ পর্যন্ত টিকে থাকতে পারে এবং মরা ফুলগুলো সরিয়ে পুনরায় গজানোর পথ সুগম করা যেতে পারে। স্থানীয় নাম : কুক্কা(কন্নড়), কোডিগুট্টুআকু/গুনুগু(তেলুগু), সফেদ মুর্গ (হিন্দি), পন্নাই কীরাই (তামিল), কুরুড়ু/কোম্বডা (মারাঠি), লম্বাডু (গুজরাতি), মোরগঝুঁটি (বাংলা)
  • ক্লিয়োম জিনান্ড্রা

    ক্লিয়োম জিনান্ড্রা

    বিবরণ: ক্লিয়োম জিনান্ড্রা ক্লিয়োমের এক প্রজাতি যা সবুজ সবজি হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এটা আফ্রিকার স্থানীয় এক বার্ষিক বন্যফুল, তবে বিশ্বের বহু ক্রান্তীয় ও উপ-ক্রান্তীয় অংশে ছড়িয়ে পড়েছে। এটা এক খাড়া ডাল যুক্ত উদ্ভিদ। এর বিরল পাতা 3-5 টা ডিম্বাকৃতির পত্রগুচ্ছ দিয়ে তৈরি। ফুলগুলো সাদা। স্থানীয় নাম : তিলোনি (কন্নড়), ভোমিন্টা/ তেল্লা ভামিটা/ভেলাকুরা (তেলুগু),নাইভেলাই (তামিল), পান্ধারি তিলভান (মারাঠি), হুর হুর (হিন্দি), টিলভানি/টিলমানি (গুজরাতি), শ্বেত হুড়হুদে (বাংলা)
  • ক্লিয়োম ভিসকোসা

    ক্লিয়োম ভিসকোসা

    বিবরণ: ক্লিয়োম ভিসকোসা সাধারণত বর্ষাকালে দেখা যায়। এর পেষা পাতা পোকামাকড় ছড়িয়ে পড়া প্রতিরোধ করতে মজুত-রাখা বরবটির বীজের চিকিত্সা হিসেবে পরীক্ষা করা হয়েছে। এর পাতা ক্ষত ও ঘা-এর বাইরের দিকে প্রয়োগের জন্য ব্যবহৃত হয়। বীজগুলো অ্যানথেলমিনটিক আর গ্যাসের কষ্ট দূরীকারক। ফুলগুলো হলদে রঙের। স্থানীয় নাম : নঈ বালা (কন্নড়), কুক্কাভোমিনটা/কুখাভালু(তেলুগু),নাইকাডুগু (তামিল), পিওয়ালা তিলওয়ান (মারাঠি), হুর হুর (হিন্দি), তিলভানি/তিলমানি (গুজরাতি), বন সরষে(বাংলা)
  • কমেলিনা বেংঘালেনসিস

    কমেলিনা বেংঘালেনসিস

    বিবরণ: কমেলিনা বেংঘালেনসিস ক্রান্তীয় এশিয়া ও আফ্রিকার এক স্থানীয় বর্ষজীবী আগাছা। এর স্থানীয় রেঞ্জের বাইরেও এটা ব্যাপকভাবে প্রবর্তিত হয়েছে যার মধ্যে রয়েছে নবক্রান্তীয়, হাওয়াই, ওয়েস্ট ইন্ডিজ এবং উত্তর আমেরিকার উভয় সমুদ্রতট। এর দীর্ঘ পুষ্পোদ্গমের কাল রয়েছে যা উপক্রান্তীয় অঞ্চলে বসন্ত থেকে ঝরে পড়া পর্যন্ত এবং নিরক্ষরেখার কাছাকাছি জায়গায় সারা বছর ধরে। এটা প্রায়শ উপদ্রুত জমির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট। স্থানীয় নাম : জিগালি/হিত্তাগানি (কন্নড়),ভেন্নডেভিকুরা/ইয়ান্নাদ্রি (তেলুগু), কানুয়া (পাঞ্জাবি),কানংগ্কোজাই(তামিল),কেনা(মারাঠি), বোকান্ডা (গুজরাতি), বোখানা/কানকাউয়া(হিন্দি), কেল্লো ঘাস (বাংলা)
  • কমেলিনা কমিউনিস

    কমেলিনা কমিউনিস

    বিবরণ: কমেলিনা কমিউনিস ডেফ্লাওয়ার পরিবারে এক লতাপাতায় ভরা বার্ষিক উদ্ভিদ। এটা যে এই নাম পেয়েছে তার কারণ ফুটে থাকা মাত্র এক দিন স্থায়ী হয়। এটা পূর্ব এশিয়ার অধিকাংশ এলাকা এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার উত্তরাংশের স্থানীয় উদ্ভিদ। চীনে, উদ্ভিদটা ইয়াঝিকাও নামে পরিচিত। স্থানীয় নাম : জিগালি/হিত্তাগানি (কন্নড়), কেনা(মারাঠি), কানুয়া (পাঞ্জাবি),বোখানি/কানকাউয়া(হিন্দি),বোকান্ডি (গুজরাতি),কানসিরা(বাংলা)
  • কমেলিনা ডিফিউজা

    কমেলিনা ডিফিউজা

    বিবরণ: কমেলিনা ডিফিউজা বসন্তকাল থেকে ঝরে পড়া পর্যন্ত ফুল দেয় এবং বিরক্তিকর পরিস্থিতিতে,স্যাঁতসেঁতে জায়গায় আর জঙ্গলে খুবই সাধারণ। চীনে এই উদ্ভিদ জ্বরনাশক ও মূত্রবর্ধক ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। পেইণ্টের জন্য একটা নীল রঞ্জকও ফুল থেকে আহরণ করা হয়। অন্তত একটা প্রকাশনা এটা নিউগিনিতে ভোজ্য উদ্ভিদ হিসেবে তালিকাভুক্ত করে। স্থানীয় নাম: হিত্তাগানি (কন্নড়), কেনা(মারাঠি),বোকান্ডা (গুজরাতি),বোখানি/কানকাউয়া(হিন্দি),কানুয়া (পাঞ্জাবি),ঢোলসিরা/ মানাইনা/কানাইনালা (বাংলা)
  • করকোরাস ওলিটোরিয়াস

    করকোরাস ওলিটোরিয়াস

    বিবরণ: করকোরাস ওলিটোরিয়াস আফ্রিকা না এশিয়াতে প্রথম পাওয়া গিয়েছিল তা স্পষ্ট নয়। কিছু বিশেষজ্ঞ বিবেচনা করেন যে এটা ইন্দো-বার্মিজ এলাকা অথবা সংশ্লিষ্ট অন্য কয়েকটি প্রজাতির সঙ্গে ভারত থেকে এসেছে। যেখানেই এটা প্রথম আবির্ভূত হোক, এটা উভয় মহাদেশেই দীর্ঘকাল ধরে চাষ করা হচ্ছে এবং ক্রান্তীয় আফ্রিকার প্রতিটি দেশে সম্ভবত বুনো উদ্ভিদ বা ফসল হিসেবে উত্পচন্ন হয়। স্থানীয় নাম : কাড চুঞ্চালি (কন্নড়), পেরুম পুন্নাকু (তামিল, তেলুগু), মোঠি চুঞ্চ(মারাঠি), জংলি জুট (হিন্দি), চুঞ্চ/রাজগিরি (গুজরাতি), ভুঙ্গি পাট (বাংলা), জংলি (পাঞ্জাবি)
  • করকোরাস অ্যাসটুয়াস

    করকোরাস অ্যাসটুয়াস

    বিবরণ: করকোরাস অ্যাসটুয়াস সারা ভারতে সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে 2000 মি. উচ্চতার সমতলভূমিতে আর পাহাড়ের পোড়ো জমিতে এক সাধারণ বার্ষিক উদ্ভিদ। এটা খাড়া, অল্প ডাল যুক্ত কাণ্ড সহ এক ছোট আগাছা। ডিম্বাকৃতি, সূচ্যগ্র, সবুজ পাতগুলোর খাঁজকাটা প্রান্ত রয়েছে। একসঙ্গে 1-3 টে হলদে ফুল, খুব বেঁটে কাণ্ডযুক্ত, খুব ছোট, পাতার বিপরীতে। স্থানীয় নাম: ডুন্ডু বাত্তি (কন্নড়), জানুমু (তেলুগু), কাট্টুট্টুটি (তামিল), চিক্তা(মারাঠি), জংলি জুট (হিন্দি), জংলি সুন (পাঞ্জাবি), চুঞ্চ/রাজগিরি (গুজরাতি), ভুঙ্গি পাট চিরা(বাংলা)
  • করকোরাস অ্যাকুট্যাংগুলাস

    করকোরাস অ্যাকুট্যাংগুলাস

    বিবরণ: করকোরাস অ্যাকুট্যাংগুলাস এক বার্ষিক আগাছা, কাণ্ড লোমে ঢাকা, বেশিরভাগ এক পাশে। পাতাগুলো ডিম্বাকৃতি থেকে চওড়া ডিম্বাকৃতি, প্রান্ত খাঁজ কাটা, কমপক্ষে কিছু অংশ মূলের দিকে জোড়া, গোড়ায় গোলাকৃতি, সূচ্যগ্র বা অর্ধ সূচ্যগ্র, প্রধানত শিরায় ও পাতার মধ্যশিরায় ছড়ানো রোম সহ। স্থানীয় নাম : চুঞ্চলি সোপ্পু(কন্নড়),পেরাট্টি (তামিল, তেলুগু),কাডু চুঞ্চ(মারাঠি), জংলি জুট (হিন্দি), চুঞ্চ/রাজগিরি (গুজরাতি),নলতা পাট (বাংলা), জংলি সুন/জংলি জুট(পাঞ্জাবি)
  • সায়ানোটিস অ্যাক্সিলারিস

    সায়ানোটিস অ্যাক্সিলারিস

    বিবরণ: সায়ানোটিস অ্যাক্সিলারিস কোমোলিনাসিয়া পরিবারে বর্ষজীবী উদ্ভিদের এক প্রজাতি। এটা ভারতীয় উপমহাদেশে, দক্ষিণ চীন, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া আর উত্তর অস্ট্রেলিয়ার স্থানীয় উদ্ভিদ। এটা বর্ষাবন, বনভূমি আর অরণ্যময় ঘাসজমিতে জন্মায়। এটা ভারতে ভেষজ উদ্ভিদ হিসেবে ব্যবহৃত হয় এবং এটা শূকরের জন্য খাদ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়। স্থানীয় নাম : ইগালি(কন্নড়), নীরপুল (তামিল), ভিঞ্চকা (মারাঠি), দিওয়ালিয়া (হিন্দি), নারিয়েলি ভাজি (গুজরাতি), ঝোরাডান/উরিডান (বাংলা)
  • ক্যানাবিস স্যাটিভা

    ক্যানাবিস স্যাটিভা

    বিবরণ: ক্যানাবিস স্যাটিভা হচ্ছে এক বার্ষিক লতানে ফুল ফোটার উদ্ভিদ যা পূর্ব এশিয়ার স্থানীয়, তবে এখন ব্যাপক চাষের কারণে বিভিন্ন স্থানে বিস্তৃত। শিল্পোদ্যোগের ফাইবার, বীজ তেল, খাদ্য, বিনোদন, ধর্মীয় ও আত্মিক মর্জি আর ওষুধের উত্সশ হিসেবে এর ব্যবহারে সর্বত্র এর চাষের ইতিহাস রেকর্ড করা আছে। এর ব্যবহারের উপর নির্ভর করে উদ্ভিদের প্রতিটি অংশ আলাদাভাবে ফলানো হয়। স্থানীয় নাম : গাঁজা/ভাং(হিন্দি/ পাঞ্জাবি/ বাংলা),ভাঙ্গি/গাঁজা (কন্নড়), ভাং (মারাঠি, গুজরাতি), অলাতম/অনন্ত মূলী (তামিল),ভাঙ্গিয়াকু/ ঘাঞ্জা চেত্তু (তেলুগু)
  • করোনোপাস ডিডাইমাস

    করোনোপাস ডিডাইমাস

    বিবরণ: করোনোপাস ডিডাইমাস বেশ কয়েকটা লম্বা ডাঁটা, গভীরভাবে জড়ানো পাতা আর ছোট সাদা ফুল সহ সাধারণত কম ছড়িয়ে পড়া বার্ষিক লতানে উদ্ভিদ। এগুলোর কড়া গন্ধ থাকে, পেষাই-করা ঝাঁঝালো গন্ধযুক্ত সরষে গোত্রের শাকের মতো গন্ধ হয়। এটা ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলের স্থানীয় হতে পারে, তবে সেইসঙ্গে অন্যান্য এলাকাতেও ব্যাপকভাবে প্রবর্তিত উদ্ভিদের প্রজাতি। স্থানীয় নাম: ভনিয়া বুটি (পাঞ্জাবি), জংলি হালা/পিটপাপরা (হিন্দি), গাব্বু কোঠাম্বরি (কন্নড়),গাজর পাতা/বাকোস (বাংলা), বিশামুংগলি(তেলুগু)
  • চেনোপোডিয়াম অ্যালবাম

    চেনোপোডিয়াম অ্যালবাম

    বিবরণ: চেনোপোডিয়াম অ্যালবাম এক দ্রুত উত্পমন্ন আগাছাতুল্য বার্ষিক উদ্ভিদ যা ব্যাপকভাবে চাষ করা হয় এবং উত্তর ভারতে বথুয়া হিসেবে পরিচিত খাদ্যের ফসল রূপে গৃহীত হয়। ব্যাপকভাবে চাষ হওয়ার কারণে এর স্থানীয় রেঞ্জ অজ্ঞাত, তবে ইউরোপের অধিকাংশই এর অন্তর্ভুক্ত যেখান থেকে গ্লট্ট্টজ্বঞ্চ্ত্মণ এই প্রজাতির বর্ণনা দেন 1753 সালে। এটা অন্যত্র ব্যাপকভাবে স্বাভাবিক করে নেওয়া হয়েছে যথা, আফ্রিকা, অস্ট্রেলেশিয়া, উত্তর আমেরিকা, ওশানিয়া এবং এখন নাইট্রোজেন সমৃদ্ধ জমিতে প্রায় সব জায়গায় হয় (এমনকি আপাতদৃষ্টিতে আন্টার্কটিকাতেও) বিশেষত পোড়ো জমিতে। স্থানীয় নাম : ভাথুয়া/বাথু (হিন্দি), বাথাভো (গুজরাতি), চক্রবর্তী সোপ্পু (কন্নড়), চকভাট (মারাঠি), চক্রবর্তী কীরাই (তামিল),বাস্তুকম/পাপ্পুকুরা (তেলেগু), বেথো শাক/লাল ভুটকা (বাংলা), বাথু (পাঞ্জাবি)
  • ডাটুরা মেটেল

    ডাটুরা মেটেল

    বিবরণ: ডাটুরা ষমেটেল এক গুল্মের মতো যা ভারতের মতো বিশ্বের সমস্ত উষ্ণ অঞ্চলে বুনো জায়গায় বার্ষিক বা বর্ষজীবী আগাছার মতো গজায় এবং এর রাসায়নিক ও আলংকারিক গুণের জন্য দুনিয়া জুড়ে চা করা হয়। স্থানীয় নাম : দাটুরা গিদা (কন্নড়), ধোতরা (মারাঠি), ধাতুরা (হিন্দি), উমট্টন (তামিল), এরি-উম্মিটা/টেলা-উম্মেতা (তেলুগু), দাতুরা (গুজরাতি), ধুতুরা (বাংলা), ধাতুরা (পাঞ্জাবি)
  • ডিগেরা আরভেনসিস

    ডিগেরা আরভেনসিস

    বিবরণ: ডিগেরা আরভেনসিস সরল বা গোড়ার কাছ থেকে নিম্নগামী শাখা সহ, ডাল ও শাখাগুলি গ্ল্যাবরাস অথবা খুব কম লোম, ফ্যাকাশে আল সহ। পাতার ব্লেড সংকীর্ণভাবে সরলরৈখিক থেকে চওড়া ডিম্বাকার অথবা বিরলভাবে উপ বৃত্তাকার। গোলাপি থেকে গাঢ় লাল বা লাল সহ সাদা আভা যুক্ত, সাধারণত ফলে সবুজাভ সাদা হয়। স্থানীয় নাম : গোরাচি পাল্য (কন্নড়),চেনচালকুরা (তেলুগু), তোয়াকীরাই (তামিল),কুনজারু (মারাঠি),লাহাসুয়া/ কুনজারু(হিন্দি), কানজারু(গুজরাতি),লতা মাহাউরিয়া /মাহুরি (বাংলা),লাহাসুয়া (পাঞ্জাবি)
  • ইউফোরবিয়া জেনিকুলাটা

    ইউফোরবিয়া জেনিকুলাটা

    বিবরণ: ইউফোরবিয়া জেনিকুলাটা আমেরিকার ক্রান্তীয় ও উপক্রান্তীয় অঞ্চলের স্থানীয়, তবে এখন সমস্ত ক্রান্তীয় এলাকা জুড়ে বিস্তৃত। বহু আগাছানাশক এটা নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়েছে এবং সে কারণে এটা বিশ্বের বহু অংশে দ্রুত ছড়িয়ে পড়েছে। এই উদ্ভিদ দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার এক আলংকারিক গাছ হিসেবে প্রবর্তিত হয়েছে যা ভারত ও থাইল্যান্ডে এক আগাছা হয়েছে যেখানে এটা তুলোর খেত আর অন্যান্য কৃষিক্ষেত্রে হানা দিয়েছে।। স্থানীয় নাম : হাল গৌরী সোপ্পু(কন্নড়),নানবালা (তেলুগু),বড় কর্নি (বাংলা), কটুরাক কাল্লি (তামিল),মোঠি দুধি(মারাঠি),দুধেলি (পাঞ্জাবি), বড়ি দুধেলি(হিন্দি দুধেলি (গুজরাতি)
  • ইউফোরবিয়া হাইপেরিসিফোলিয়া

    ইউফোরবিয়া হাইপেরিসিফোলিয়া

    বিবরণ: ইউফোরবিয়া হাইপেরিসিফোলিয়া ক্রান্তীয় ও উপক্রান্তীয় আমেরিকা থেকে উদ্ভূত এবং ক্রান্তীয় আফ্রিকা ও ভারতে ছড়িয়ে পড়েছে। ক্রান্তীয় আফ্রিকায় এর বিতরণ স্পষ্ট নয় কারণ এটা ইউফোরবিয়া ইন্ডিকা ল্যামের সঙ্গে বিভ্রান্তিকর। এটা পশ্চিম আফ্রিকা, বুরুন্ডি এবং মরিশাসে অবশ্যই হয়। স্থানীয় নাম: হাল গৌরী সোপ্পু(কন্নড়),দুধি (মারাঠি), দুধেলি
  • ন্যাফালিয়াম পুরপুরেয়াম

    ন্যাফালিয়াম পুরপুরেয়াম

    বিবরণ: ন্যাফালিয়াম পুরপুরেয়াম নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলগুলিতে ব্যাপকভাবে বিস্তৃত যদিও ক্রান্তীয় পাহাড় অথবা বিশ্বের উপক্রান্তীয় অঞ্চলগুলিতেও কিছু পাওয়া যায়। আমেরিকান পেইণ্টেড স্ত্রী শুঁয়োপোকার জন্য কাডউইড্স গুরুত্বপূর্ণ আহার্য উদ্ভিদ। এই উদ্ভিদ বর্গের নির্যাস অথবা এর থেকে বের করে নেওয়া মিশ্রণগুলি বেশ কয়েকটি ফার্মাকোলজিক্যাল (দেহে ওষুধের ক্রিয়া) তত্প রতা রয়েছে বলে প্রদর্শিত হয়েছে। স্থানীয় নাম : পাওয়া যায়নি
  • আইপোমোইয়া অ্যাকুয়াটিকা

    আইপোমোইয়া অ্যাকুয়াটিকা

    বিবরণ: আইপোমোইয়া অ্যাকুয়াটিকা এক অর্ধ-জলীয় ক্রান্তীয় উদ্ভিদ যা এর কোমল শিকড়ের কারণে সবজি হিসেবে উত্পয়ন্ন হয় এবং এটা কোথা থেকে উদ্ভূত তা জানা যায়নি। এটা খুব সাধারণভাবে পূর্ব, দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়াতে উত্পান্ন হয়। এটা জলীয় জায়গায় স্বাভাবিকভাবেই প্রচুর পরিমাণে জন্মায় এবং অতি নগণ্য যত্ন দরকার হয়। এটা ইন্দোনেশিয়ার, মায়ান্মারের, থাই, লাও, কম্বোডিয়ার, মালয়ের, ভিয়েতনামের, ফিলিপাইনের ও চিনা রান্নার পদে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়, বিশেষত গ্রামীণ বা কাম্পুং এলাকায়। স্থানীয় নাম : তান্টিকাডা/তুটি কুরা (তেলুগু), বেল (পাঞ্জাবি),কলামি (হিন্দি),নালিচি ভাজি/খান্দ কোলি (মারাঠি),নারো/কালাদনা (গুজরাতি),কলমি শাক(বাংলা)


  • ইপোমোইয়া নিল

    ইপোমোইয়া নিল

    বিবরণ: ইপোমোইয়া নিল 1000 বছরেরও বেশি আগে চীন থেকে এক ভেষজ ওষুধ হিসেবে জাপানে প্রবর্তন করা হয়েছিল। এর সূচনা থেকেই, বাগানের বহু সংখ্যক ভিন্নতার সৃষ্টি করা হয়েছিল এবং আলংকারিক উদ্দেশ্যে রক্ষণাবেক্ষণ করা হয়েছিল। বহু যায়গায় এটা আলংকারিক উদ্ভিদ হিসেবে চাষ করা হয় এবং বাগান থেকে ছাড়া পাওয়া বংশধরগুলো এখন বনে জন্মায়। এটা এক আরোহী বার্ষিক উদ্ভিদ যার তিন-মুখী পাতা রয়েছে। ফুলগুলো কয়েক সেন্টিমিটার চওড়া এবং নীল, পিংক বা গোলাপি বিভিন্ন শেডে দেখা যায়, প্রায়শ সাদা ডোরা সহ। স্থানীয় নাম: সংগুপূ (তামিল), নীলকলমি (মারাঠি), নীলকলমি (হিন্দি), কালা দানা বেল (পাঞ্জাবি), কোল্লিভিট্টুলু (তেলুগু), নারো/কালাদানা (গুজরাতি), নীলকলমি মর্নিং গ্লোরী শাক (বাংলা)
  • ইপোমোইয়া পেস টাইগ্রিডিস

    ইপোমোইয়া পেস টাইগ্রিডিস

    বিবরণ: ইপোমোইয়া পেস-টাইগ্রিডিস এক লোমযুক্ত, ভাইন এবং বার্ষিক উদ্ভিদ এটা এক ছড়ানো বা যমজ উদ্ভিদ। এটা লতানে বার্ষিক, প্রায় সারা ভারতে উপকূল থেকে 4000 ফুট উঁচু সমতল পর্যন্ত, তা থেকে 750-900 মি. উচ্চতায়, প্রায়শ কর্ষণযোগ্য জমিতে। হৃত্পিন্ডের আকারের পাতাগুলো বেশ লম্বা, পাতার প্রান্তে 9-19 লতি সহ। ভেরির (ট্রামপেট) আকারের ফুলের পাঁচটা পয়েন্ট রয়েছে। এটা লাল, গোলাপি বা সাদা রঙের হতে পারে এবং বিকেল 4 টের পরে খোলে আর এর ফুল ফোটার কাল সেপ্টেম্বর ও নভেম্বরের মধ্যে। স্থানীয় নাম: চিকুনুভু/মেকামাডুগু (তেলুগু), ওয়াঘপডি(মারাঠি), বেল (পাঞ্জাবি, হিন্দি), নারো/কালাদানা (গুজরাতি), আঙুলি লতা (বাংলা)
  • ইপোমোইয়া ট্রিলোবা

    ইপোমোইয়া ট্রিলোবা

    বিবরণ: ইপোমোইয়া ট্রিলোবা ক্রান্তীয় আমেরিকার স্থানীয়, তবে এটা বিশ্বের উষ্ণ অঞ্চলগুলিতে যথেষ্ট বিস্তৃত, যেখানে এটা এক প্রবর্তিত প্রজাতি এবং প্রায়শ ক্ষতিকর আগাছা। এটা এক দ্রুত বর্ধনশীল, লতানে, বার্ষিক আগাছা যার লম্বা, পাতলা ডাল রয়েছে আইভি লতার মতো ফুলের বোঁটা আর হৃত্পিণ্ডের আকৃতির পাতা সহ। পাতাগুলোর কখনো কখনো, তবে সবসময় নয়, তিনটে লতি থাকে। স্থানীয় নাম : ইওয়ালি ভোভ্রি(মারাঠি), বেল (পাঞ্জাবি, হিন্দি), নারো/কালাদানা (গুজরাতি),ঘণ্টি কলমি(বাংলা)
  • লিউকাস অ্যাসপেরা

    লিউকাস অ্যাসপেরা

    বিবরণ: লিউকাস অ্যাসপেরা এমন এক প্রজাতির উদ্ভিদ যা লিউকাস বর্গ আর গ্গজ্বড্ড্ট্জ্বঝঞ্ঝ্জ্বঞ্চ পরিবার ভুক্ত। যদিও যে অঞ্চলে এটা অবস্থিত তার উপর নির্ভর করে এই প্রজাতির কয়েকটি সাধারণ নাম রয়েছে, সবচেয়ে সাধারণভাবে এটা থুম্বে বা থুম্বাগ হিসেবে পরিচিত। সারা ভারতে দেখা যায়, এটা ওষুধ ও কৃষির ক্ষেত্রে বিভিন্ন ব্যবহারের জন্য পরিচিত। স্থানীয় নাম : তুম্বি সোপ্পু (কন্নড়), থুম্মি (তেলুগু), তুম্বাই (তামিল), তম্বা (মারাঠি), কুবি (গুজরাতি), শ্বেত দ্রোণ/ধুলফি/দণ্ড কলস (বাংলা)
  • লিউকাস মার্টিনিসেনসিস

    লিউকাস মার্টিনিসেনসিস

    বিবরণ: লিউকাস মার্টিনিসেনসিস এক খাড়া বার্ষিক আগাছা। সাধারণত ডালহীন কাণ্ড বেশ লোমযুক্ত। পাতাগুলো বিপরীতভাবে সাজানো, ডিম্বাকার থেকে ডিম্ব-বল্লমের আকৃতির, প্রান্ত মোটা দাঁড়া যুক্ত। ক্ষুদ্র সাদাটে ফুলগুলো কাণ্ড জুড়ে বাধাপ্রাপ্ত গোলাকার গুচ্ছে জন্মায়। লম্বা কাঁটাগাছের বৃত্যংশ ফুলের গুচ্ছকে লোমশ চেহারা দেয়। স্থানীয় নাম : তুম্বি সোপ্পু (কন্নড়), পেরুমতুম্বাই (তামিল), কুবি (গুজরাতি),শ্বেত দ্রোণ (বাংলা)
  • মিট্রাক্যারপাস ভিলোসাস

    মিট্রাক্যারপাস ভিলোসাস

    বিবরণ: মিট্রাক্যারপাস ভিলোসাস খাড়া বা ছড়ানো বার্ষিক আগাছা, লম্বা শাখাবিহীন অথবা বিরল থেকে অংকে শাখা যুক্ত কাণ্ড, ডাটাগুলো ছোট কুঞ্চিত ও চাপ-বাঁধা চুল সহ রোমশ এবং প্রায়শ ছড়ানোগুলোর সঙ্গেও, বয়স্কগুলোর শেষ পর্যন্ত খোসা উঠে যায়, কখনো কখনো গোড়ার দিকে কাঠের মতো দেখতে লাগে। স্থানীয় নাম: পাওয়া যায়নি
  • ওক্সালিস কর্নিকুলাটা

    ওক্সালিস কর্নিকুলাটা

    বিবরণ: ওক্সালিস কর্নিকুলাটা লতানে উডসোরেল কিছুটা কোমল-চেহারার, নিচুতে গজানো গুল্মজাতীয় উদ্ভিদ। এই প্রজাতি সম্ভবত দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া থেকে এসেছে। ইতালি থেকে নেওয়া নমুনা ব্যবহার করে এটার প্রথম বর্ণনা দেন লিন্নায়স 1753 সালে এবং এটা 1500 সালের আগেই প্রাচ্য থেকে ইতালিতে প্রবর্তিত হয়েছিল। এটা এখন পৃথিবীর সর্বত্র পাওয়া যায় এবং বাগান, কৃষিক্ষেত্র আর লনে আগাছা হিসেবে গণ্য হয়। স্থানীয় নাম : আমরুল/খাট্টি মিট্টি খাস/চুকা (হিন্দি), খাট্টি বুটি (পাঞ্জাবি),উপ্পিনা সোপ্পু (কন্নড়), পালিয়াকিরি (তামিল), আমরুলশাক (বাংলা), আমরুল (গুজরাতি), নুনিয়া ঘাস (বাংলা), আমবুতি (মারাঠি), পুলিচিন্তা/আম্বোটিকুরা (তেলুগু)
  • পার্থেনিয়াম হিস্টেরোফোরাস

    পার্থেনিয়াম হিস্টেরোফোরাস

    বিবরণ: পার্থেনিয়াম হিস্টেরোফোরাস রাস্তার ধার সহ বিরক্তিকর জমিতে হানা দেয়। এটা তৃণভূমি ও খামারের জমি ছেয়ে ফেলে, যার ফলে প্রায়ই ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়, যার প্রতিফলন ঘটেছে দুর্ভিক্ষ আগাছার মতো এর সাধারণ নামে। হানাদার হিসেবে এটা প্রথম দেখা দিয়েছিল বিদেশ থেকে আমদানি করা গমের দূষণকারী হিসেবে। উদ্ভিদটি অ্যালোপ্যাথিক রসায়নিকসমূহ উত্পােদন করে যা ফসল আর তৃণভূমির উদ্ভিদকে দাবিয়ে রাখে এবং মানুষ ও পশুখাদ্যে বিরূপ প্রভাবদায়ক অ্যালার্জি সৃষ্টিকারী উত্পািদন করে। স্থানীয় নাম : কাংগ্রেস (কন্নড়), ভায়ারিভামা (তেলুগু), বিষপুন্ডু (তামিল),গাজর গওয়াত (মারাঠি), গাজর ঘাস (বাংলা), গাজর ঘাস (হিন্দি), কাংগ্রেস ঘাস (পাঞ্জাবি), কংগ্রেস ঘাস (গুজরাতি)
  • ফিলান্থাস নিরুরি

    ফিলান্থাস নিরুরি

    বিবরণ: ফিলান্থাস নিরুরি এক বহু-বিস্তৃত ক্রান্তীয় উদ্ভিদ যা সাধারণত উপকূলবর্তী অঞ্চলে পাওয়া যায়, গেইল অফ দ্য উইন্ড, স্টোনব্রেকার অথবা সিড-আন্ডার-লিফ প্রভৃতি সাধারণ নামে এটা পরিচিত। এটা স্পাজের্সের আত্মীয়, ফিলান্থাসিয়া পরিবারের ফিলান্থাস বর্গ ভুক্ত। স্থানীয় নাম: নেল্লি গিডা (কন্নড়),নেলাউসিরি (তেলুগু),কীলানেল্লি (তামিল),ভূইয়াভালি(মারাঠি),হাজারদানা (হিন্দি, পাঞ্জাবি), ভয় আমালি (গুজরাতি), ভূঁই আমলা (বাংলা)
  • ফিসালিস মিনিমা

    ফিসালিস মিনিমা

    বিবরণ: ফিসালিস মিনিমা এক প্যানট্রপিক্যাল বার্ষিক আগাছা। পাতগুলো নরম ও মসৃণ (লোমশ নয়), সম্পূর্ণ বা খাঁজ-কাটা মার্জিন সহ। মাখনের মতো থেকে হলদেটে ফুলগুলোর পরে ভোজ্য হলদে ফল দেখা দেয় যা কাগজের মতো আবরণের মধ্যে থাকে, যা ক্রমশ বাদামি রঙের হয় আর ফল পুরো পেকে গেলে ঝরে মাটিতে পড়ে যায়। উদ্ভিদটির আগাছার চরিত্র পাওয়ার প্রবণতা রয়েছে, প্রায়ই বিরক্তিকর ক্ষেত্রে উত্পযন্ন হতে দেখা যায়। স্থানীয় নাম : সন্না গুপ্পাটে গিডা (কন্নড়),বুড্ডা ভুসাদা (তেলুগু),কুপান্টি(তামিল),রন পোপতি(মারাঠি),চিরপোতা (হিন্দি),পোপতি(গুজরাতি),ভামবোদেন (পাঞ্জাবি), থাসকা/ধূলি মৌরা (বাংলা)
  • ফিলান্থাস ম্যাডেরাসপ্যাটেনসিস

    ফিলান্থাস ম্যাডেরাসপ্যাটেনসিস

    বিবরণ: ফিলান্থাস ম্যাডেরাসপ্যাটেনসিস এক খাড়া থেকে ছড়ানো, ডালহীন থেকে অনেকগুলো ডাল যুক্ত, বার্ষিক থকে বর্ষজীবী উদ্ভিদ যার কাণ্ড অনেকটা কাঠের মতো হতে পারে আর এক বছরের বেশি টিকে থাকে। বুনো জায়গা থেকে নিয়ে উদ্ভিদগুলো ওষুধ হিসেবে স্থানীয় ব্যবহারের জন্য ফলানো হয়। সেগুলো বাজার এলাকায় স্থানীয় ভাবে কেনাবেচা হয় এবং ফার্মাসিউটিক্যাল প্রোডাক্টসমূহ উত্পােদনের জন্য বাণিজ্যিকভাবে বিক্রি করা হয়। স্থানীয় নাম : আডু নেল্লি হুল্লু (কন্নড়), নেলাউসিরি (তেলুগু),মেলানেল্লি (তামিল), ভূইয়াভালি(মারাঠি),ভয় আমালি (গুজরাতি), হাজার মণি (বাংলা), বড়া হাজারদানা/হাজারমণি (হিন্দি),দানে ওয়ালি বুট্টি (পাঞ্জাবি)
  • পোর্টুলাকা ওলেরাসিয়া

    পোর্টুলাকা ওলেরাসিয়া

    বিবরণ: পোর্টুলাকা ওলেরাসিয়া হচ্ছে পার্সলেন যার রয়েছে মসৃণ, লালচে, বেশিরভাগ প্রস্টেট ডাঁটা আর পাতা, যা একটা বাদ দিয়ে আরেকটা বা বিপরীত হতে পারে, ডাঁটার গাঁটে ও প্রান্তে পুঞ্জীভূত। রোদ-থাকা সকালে পাতার পুঞ্জের মাঝখানে একটা করে ফুল দেখা দেয় মাত্র কয়েক ঘন্টার জন্য। এটা ইউনাইটেড স্টেটসের ম্যাসাচুসটসে প্রথম শনাক্ত করা হয় 1672 সালে। স্থানীয় নাম : সান্না গোলি সোপ্পু(কন্নড়), পাপ্পু কুরা/পিছি মিরাপা (তেলুগু),পারুপ্পু কীরাই (তামিল), ঘোল (মারাঠি), চোটি সান্ত (হিন্দি), সান্থি (পাঞ্জাবি), লুনি নুনিয়া শাক(বাংলা)
  • সোলানাম নিগ্রাম

    সোলানাম নিগ্রাম

    বিবরণ: সোলানাম নিগ্রাম শুধু কালো নাইটশেড বা ব্ল্যাকবেরি নাইটশেড, সোলানাম বর্গের প্রজাতি যা ইউরেশিয়ার স্থানীয় এবং আমেরিকা, অষ্ট্রেলেশিয়া আর দক্ষিণ আফ্রিকায় প্রবর্তিত। কোনো কোনো এলাকায় পাকা বেরি আর রান্না-করা পাতা ভোজ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয় আর উদ্ভিদের অংশগুলো পরম্পরাগত ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এটা বহু জংলি এলাকায় আর সেইসঙ্গে উপদ্রুত বসতিতেও পাওয়া যায়। স্থানীয় নাম: ম্যাকোয়ে/পিলক/পাপোতান (হিন্দি), ম্যাকোয়ে (পাঞ্জাবি), পিচ্চি মিরাপা/কাঞ্চি পোন্ডা/কাসাকা (তেলুগু), কংগনি/লঘুকাভালি (মারাঠি), মনটক্কালি(তামিল), করিকাচি গিডা (কন্নড়),মকোহ/পিলুডি (গুজরাতি), বন বেগুন/কাকমাচি (বাংলা)
  • ট্রিয়ান্থেমা মনোগিনা

    ট্রিয়ান্থেমা মনোগিনা

    বিবরণ: এই বর্গের সদস্যগুলি বার্ষিক বা বর্ষজীবী যার বিশেষত্ব মাংসল, বিপরীত, অসমান, মসৃণ-মার্জিন যুক্ত পাতা, পাঁচটি পুষ্পপুট শ্রেণি সহ একজোড়া ব্র্যাক্ট দ্বারা বিপরীত দিকে অবস্থিত ফুল থেকে প্রস্ট্রেট বৃদ্ধি এবং ডানার ঢাকনা যুক্ত এক ফল। সেগুলো সাধারণত হর্স পার্সলেন্স হিসেবে পরিচিত। স্থানীয় নাম : ডোড্ডাগোল পাল্য(কন্নড়), শাভালাই/সরনাই (তামিল), খাপরা/বিষখাপরা (মারাঠি), সতোদো (গুজরাতি), গাদাবানি (বাংলা),বিষখাপড়া/পত্থেরচাটা (হিন্দি, পাঞ্জাবি)
  • ট্রিয়ান্থেমা পোর্টুলাক্যাস্ট্রাম

    ট্রিয়ান্থেমা পোর্টুলাক্যাস্ট্রাম

    বিবরণ: ট্রিয়ান্থেমা পোর্টুলাক্যাস্ট্রাম আইস প্ল্যাণ্ট পরিবারে ফুল যুক্ত উদ্ভিদের এক প্রজাতি যার সাধারণ নাম ডেজার্ট হর্স পার্সলেন, ব্ল্যাক পিগউইড এবং জায়াণ্ট পিগউইড নামে পরিচিত। এটা আফ্রিকা এবং উত্তর ও দক্ষিণ আমেরিকা সহ কয়েকটি মহাদেশের স্থানীয় এবং প্রবর্তিত প্রজাতি হিসেবে অন্য বহু এলাকায় উপস্থিত। স্থানীয় নাম : ডোড্ডা গোলি সোপ্পু(কন্নড়), সরনাই (তামিল), সতোদো (গুজরাতি), নীরুবাইলাকু/আমবাতিমাডু(তেলুগু), পান্ধারি ঘেটুলি (মারাঠি), পুনর্নবা শাক/ শ্বেত পুনর্নবা(বাংলা), বিষখাপড়া/ পত্থেরচাটা (হিন্দি, পাঞ্জাবি)
  • ট্রাইড্যাক্স প্রোকুম্বেন্স

    ট্রাইড্যাক্স প্রোকুম্বেন্স

    বিবরণ: ট্রাইড্যাক্স প্রোকুম্বেন্স ডেইজি পরিবারে ফুল যুক্ত উদ্ভিদের এক প্রজাতি। এটা এক বহু-বিস্তৃত আগাছা আর পেস্ট প্ল্যাণ্ট হিসেবে সবচেয়ে বেশি পরিচিত। এটা ক্রান্তীয় আমেরিকার স্থানীয়, তবে এটা বিশ্ব জুড়ে ক্রান্তীয়, উপক্রান্তীয় ও মৃদু তাপমাত্রার অঞ্চলগুলিতে প্রবর্তিত হয়েছে। এটা এক ক্ষতিকর উদ্ভিদ হিসেবে ইউনাইটেড স্টেটসে তালিকাভুক্ত এবং নয়টি রাজ্যে পেস্ট হিসেবে পরিগণিত। স্থানীয় নাম : বিশল্য করণী/ত্রিধারা (বাংলা), কানফুলি/বরহমাসি (হিন্দি), ভেট্টুকায়া পুন্ডু (তামিল), একদন্ডি (মারাঠি, গুজরাতি), ভটভটি (কন্নড়)
  • জ্যান্থিয়াম স্ট্রুমারিয়াম

    জ্যান্থিয়াম স্ট্রুমারিয়াম

    বিবরণ: জ্যান্থিয়াম স্ট্রুমারিয়াম সাধারণত আগাছা হিসেবে প্রাপ্ত এক ভেষজ উদ্ভিদ, উত্তর আমেরিকা, ব্রাজিল, চীন, মালয়েশিয়া এবং ভারতের বেশি গরম অংশগুলিতে ব্যাপকভাবে বিস্তৃত। এই উদ্ভিদ প্রধানত কয়েক রকমের অসুস্থতার চিকিত্সাায় পরম্পরাগত ভাবে ব্যবহৃত। সম্পূর্ণ উদ্ভিদের নির্যাস, বিশেষত যা পাতা, শিকড়, ফল ও বীজ থেকে নেওয়া, পরম্পরাগত ওষুধে প্রয়োগ করা হয়েছে। স্থানীয় নাম : মুরুলু মট্টি(কন্নড়), মরুলমতঙ্গি/গড্ডিচমন্তি (তেলুগু), গদর (গুজরাতি), মারুল উমত্তাই/ওত্তারাচেডি (তামিল),গোখরু (মারাঠি),ছোটা গোখরু/ ছোটা ধতুরা (হিন্দি), খুট্টা (পাঞ্জাবি), শিয়াল কাঁটা(বাংলা)
  • সাইপেরাস রোটান্ডাস

    সাইপেরাস রোটান্ডাস

    বিবরণ: সাইপেরাস রোটান্ডাস এক বর্ষজীবী উদ্ভিদ যা 140 সেমি. পর্যন্ত উঁচু হতে পারে। “নাট গ্রাস” এবং “নাট সেজ” নামগুলি সংশ্লিষ্ট প্রজাতিগুলির সঙ্গে শেয়ার করা। সাইপেরাস এসকুলেণ্টাসের কন্দ থেকে আহরণ-করা যার সঙ্গে বাদামের চেহারার মোটামুটি মিল আছে যদিও উদ্ভিদবিজ্ঞানের দিক থেকে বাদামের সঙ্গে সেগুলোর কোনো সম্পর্ক নেই। স্থানীয় নাম: জেকু (কন্নড়),ভদ্র-তুঙ্গ-মুস্তে/ভদ্রমুস্তে/গন্ডালা (তেলুগু), কোরাই কিঝাংগু (তামিল),মোথা/দিল্লা (হিন্দি), নগরমোথা/লাভহালা (মারাঠি),গন্থ ওয়ালা মুর্ক (পাঞ্জাবি), চিধো (গুজরাতি), ভাদলা ঘাস/চাটা বেথি মুথা(বাংলা)
  • সাইপেরাস কম্প্রেসাস

    সাইপেরাস কম্প্রেসাস

    বিবরণ: সাইপেরাস কম্প্রেসাস সাধারণভাবে সাইপেরাসিয়া পরিবারের বার্ষিক জলাভূমির তৃণ বা হোগলা হিসেবে পরিচিত যা অপেক্ষাকৃত উষ্ণ আবহাওয়ার দেশগুলিতে ব্যাপকভাবে বিস্তৃত। এটা আফ্রিকা, এশিয়া ও আমেরিকার ক্রান্তীয় এলাকাগুলোতে পাওয়া যায়। স্থানীয় নাম: জেকু (কন্নড়), কোট্টুকোরাই (তামিল), চিনধো (গুজরাতি), নগরমোথা/লাভহালা (মারাঠি), নগর মোথা (হিন্দি), জল মুথা(বাংলা)
  • ফিমব্রিস্টাইলিস মিলিয়াসিয়া

    ফিমব্রিস্টাইলিস মিলিয়াসিয়া

    বিবরণ: ফিমব্রিস্টাইলিস মিলিয়াসিয়া হোগলার এক প্রজাতি। এই বর্গের উদ্ভিদ সাধারণভাবে ফিমব্র্রাই, ফিমব্রিস্টাইল বা ফ্রিঞ্জ-রাশ হিসেবে জানা যেতে পারে। এটা সম্ভবত উপকূলের ক্রান্তীয় এশিয়া থেকে উদ্ভূত, তবে ইতিমধ্যেই প্রবর্তিত প্রজাতি হিসেবে অধিকাংশ মহাদেশে ছড়িয়ে পড়েছে। কিছু এলাকায় এটা এক ব্যাপকবাহবে বিস্তৃত আগাছা এবং কখনো কখনো ধানের খেতে সমস্যা সৃষ্টি করে। স্থানীয় নাম : মণিকোরাই (তামিল),লাভহালা (মারাঠি),হুই/দিলি (হিন্দি),গুড়িয়া ঘাস (বাংলা)

COMING SOON